34
গাড়ির জ্বালানি সাশ্রয় করা সম্ভব সঠিক গতি বজায় রাখা, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ, টায়ারের চাপ ঠিক রাখা, এসি কম ব্যবহার, ওজন কমানো এবং গিয়ার সঠিকভাবে ব্যবহার করে। এই ১০টি সহজ কৌশল মেনে চললে জ্বালানি ব্যয় কমানো যায় এবং গাড়ির কর্মক্ষমতা বাড়ে
গাড়ির এসি ঠিকমতো কাজ করতে নিয়মিত সার্ভিসিং করা জরুরি। সাধারণত প্রতি ৬ মাস থেকে ১ বছর অন্তর এসি সার্ভিস করানো উচিত। এতে এসির গ্যাস রিফিল, ফিল্টার ক্লিনিং ও যন্ত্রাংশ পরীক্ষা করা হয়, যা এসির কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং দুর্গন্ধ ও ঠান্ডা না হওয়ার সমস্যা কমায়।
গাড়ির সবচেয়ে বড় সমস্যা সাধারণত ইঞ্জিন, ট্রান্সমিশন, ব্রেক সিস্টেম, ওভারহিটিং ও ইলেকট্রিক্যাল ত্রুটির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। এসব সমস্যার কারণে গাড়ি অচল হয়ে পড়তে পারে এবং দুর্ঘটনার ঝুঁকিও বাড়ে। নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও বিশেষজ্ঞ মেকানিকের সহায়তায় এসব সমস্যা প্রতিরোধ করা সম্ভব
এই লেখায় গাড়ির ইঞ্জিন টেম্পারেচার হঠাৎ বেড়ে গেলে কী করণীয়, তার কারণ ও প্রতিকার বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সঠিক পদক্ষেপ ইঞ্জিনকে বড় ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
গাড়ির ব্রেক ফেল হওয়া একটি মারাত্মক দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে, তবে আগেভাগেই কিছু সংকেত দেখে তা এড়ানো সম্ভব। এই লেখায় এমন ৮টি গুরুত্বপূর্ণ সংকেত আলোচনা করা হয়েছে—যেমন অস্বাভাবিক শব্দ, ব্রেক প্যাডের ক্ষয়, ওয়ার্নিং লাইট জ্বলা, ব্রেক ফ্লুইড কমে যাওয়া, কিংবা গাড়ি ব্রেক করলে টান পড়া ইত্যাদি। এসব লক্ষণ সময়মতো বুঝে পদক্ষেপ নিলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায়। আপনার ও অন্যদের নিরাপত্তার জন্য এই সংকেতগুলো জানা ও খেয়াল রাখা জরুরি।