11
গাড়ির জ্বালানি সাশ্রয় করা সম্ভব সঠিক গতি বজায় রাখা, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ, টায়ারের চাপ ঠিক রাখা, এসি কম ব্যবহার, ওজন কমানো এবং গিয়ার সঠিকভাবে ব্যবহার করে। এই ১০টি সহজ কৌশল মেনে চললে জ্বালানি ব্যয় কমানো যায় এবং গাড়ির কর্মক্ষমতা বাড়ে
গাড়ির এসি কাজ না করলে অনেকেই হতাশ হয়ে যান। তবে চিন্তার কিছু নেই—সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করলে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলে সমস্যাটি সমাধান করা সম্ভব। আধুনিক গাড়িগুলোর এসি সিস্টেম অনেকটা জটিল হলেও দক্ষ টেকনিশিয়ান দ্বারা সহজেই নির্ণয় ও মেরামত সম্ভব। এসি শুধু আরাম দেয় না—বৃষ্টির দিনে কাঁচ পরিষ্কার রাখতেও সহায়তা করে, তাই এর গুরুত্ব অবহেলা করা উচিত নয়।
এই লেখায় গাড়ির ইঞ্জিন টেম্পারেচার হঠাৎ বেড়ে গেলে কী করণীয়, তার কারণ ও প্রতিকার বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সঠিক পদক্ষেপ ইঞ্জিনকে বড় ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
গাড়ির রেডিয়েটর ইঞ্জিনের অতিরিক্ত তাপ শোষণ করে ঠান্ডা রাখে। গরম কুল্যান্ট রেডিয়েটরের ছোট টিউব ও ফ্যানের সাহায্যে ঠান্ডা হয় এবং পুনরায় ইঞ্জিনে ফিরে যায়। এটি ইঞ্জিনের কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে এবং ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
গাড়ির ব্রেক ফেল হলে আতঙ্কিত না হয়ে গিয়ার ডাউন করে গতি কমান, হ্যান্ডব্রেক ধীরে টানুন এবং নিরাপদ জায়গায় গাড়ি থামানোর চেষ্টা করুন
একটি গাড়ি শুধু যাতায়াতের মাধ্যম নয়, এটি আমাদের নিরাপত্তা ও জীবনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। প্রতিদিন গাড়ি চালানোর আগে মাত্র ৫-১০ মিনিট সময় নিয়ে যদি কিছু মৌলিক বিষয় চেক করে নেওয়া হয়, তাহলে দুর্ঘটনা, যান্ত্রিক সমস্যা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব। বিশেষ করে যারা দীর্ঘপথে বা হাইওয়েতে যান, তাদের জন্য এটি অত্যন্ত জরুরি।
বাংলাদেশে পুরাতন গাড়ি ক্রয়-বিক্রয়ের সময় মালিকানা বদল করা অত্যন্ত জরুরি। এই প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, ফি, বিআরটিএ পরিদর্শন, বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া এবং জরিমানা বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে জানানো হয়েছে। সঠিকভাবে মালিকানা বদল করলে আইনি ঝুঁকি এড়িয়ে চলা সম্ভব।
সাধারণত পুরাতন গাড়ি ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে মালিকানা পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়। এছাড়াও ওয়ারিশ সূত্রেও মালিকানা পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে। গাড়ি ক্রয় ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে যথাসময়ে মালিকানা পরিবর্তন করা না হলে বিভিন্ন আইনি জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।