23
গাড়ির জ্বালানি সাশ্রয় করা সম্ভব সঠিক গতি বজায় রাখা, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ, টায়ারের চাপ ঠিক রাখা, এসি কম ব্যবহার, ওজন কমানো এবং গিয়ার সঠিকভাবে ব্যবহার করে। এই ১০টি সহজ কৌশল মেনে চললে জ্বালানি ব্যয় কমানো যায় এবং গাড়ির কর্মক্ষমতা বাড়ে
গাড়ির এসি ঠিকমতো কাজ করতে নিয়মিত সার্ভিসিং করা জরুরি। সাধারণত প্রতি ৬ মাস থেকে ১ বছর অন্তর এসি সার্ভিস করানো উচিত। এতে এসির গ্যাস রিফিল, ফিল্টার ক্লিনিং ও যন্ত্রাংশ পরীক্ষা করা হয়, যা এসির কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং দুর্গন্ধ ও ঠান্ডা না হওয়ার সমস্যা কমায়।
গাড়ির এসি কাজ না করলে অনেকেই হতাশ হয়ে যান। তবে চিন্তার কিছু নেই—সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করলে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলে সমস্যাটি সমাধান করা সম্ভব। আধুনিক গাড়িগুলোর এসি সিস্টেম অনেকটা জটিল হলেও দক্ষ টেকনিশিয়ান দ্বারা সহজেই নির্ণয় ও মেরামত সম্ভব। এসি শুধু আরাম দেয় না—বৃষ্টির দিনে কাঁচ পরিষ্কার রাখতেও সহায়তা করে, তাই এর গুরুত্ব অবহেলা করা উচিত নয়।
গাড়ির এসি চালিয়ে জ্বালানি সাশ্রয় করতে হলে স্মার্ট ব্যবহার ও নিয়মিত সার্ভিসিং প্রয়োজন।
গাড়ির ব্রেক ফেল হলে আতঙ্কিত না হয়ে গিয়ার ডাউন করে গতি কমান, হ্যান্ডব্রেক ধীরে টানুন এবং নিরাপদ জায়গায় গাড়ি থামানোর চেষ্টা করুন
সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ — অদক্ষ চালক। একজন দক্ষ চালক শুধু গাড়ি চালাতে জানেন না, বরং ট্রাফিক আইন মেনে চলেন, সচেতন, ধৈর্যশীল এবং দায়িত্ববান। দুর্ঘটনা রোধে দক্ষ চালক তৈরির গুরুত্ব, তাদের বৈশিষ্ট্য ও করণীয় বিষয়গুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে। সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
একটি গাড়ি শুধু যাতায়াতের মাধ্যম নয়, এটি আমাদের নিরাপত্তা ও জীবনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। প্রতিদিন গাড়ি চালানোর আগে মাত্র ৫-১০ মিনিট সময় নিয়ে যদি কিছু মৌলিক বিষয় চেক করে নেওয়া হয়, তাহলে দুর্ঘটনা, যান্ত্রিক সমস্যা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব। বিশেষ করে যারা দীর্ঘপথে বা হাইওয়েতে যান, তাদের জন্য এটি অত্যন্ত জরুরি।
লেন মেনে গাড়ি চালানোর নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। লেন মেনে চললে সড়কে শৃঙ্খলা বজায় থাকে, দুর্ঘটনা কমে এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়। এখানে ডান ও বাম লেনের পার্থক্য, ওভারটেকের সময় লেন পরিবর্তনের নিয়ম, সিগন্যাল ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা এবং বিশেষ লেন যেমন বাস লেন ও ইমার্জেন্সি লেনের বিষয়ে তথ্য দেওয়া হয়েছে।